বন্ধ্যাত্ব নিরাময়ে স্বাস্থ্যসম্মত এবং নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপনের বিকল্প নেই

0
431

আমরা এখনো এমন এক সমাজে বসবাস করি যেখানে একজন নারী যদি সন্তানধারণে অক্ষম হয় তখন তাকে শুনতে হয় অলক্ষী, অপয়া ইত্যাদি। এমনকি অধিকাংশ নারীকে করা হয় স্বামীর ঘরছাড়া।
রেডিও সৈকতের স্বাস্থ্য বিষয়ক অনুষ্ঠান স্বাস্থ্য কথার এবারের পর্বে খুব গুরুত্ব একটি বিষয় বন্ধ্যাত্ব বিষয়ে কথা হয়েছিল কক্সবাজার ডক্টরস চেম্বারের ডাক্তার নাজিমা বেগমের সাথে। তিনি বলেছেন সাধারণত বিয়ের পর বা স্বামী-স্ত্রী একসাথে থাকার দুই বছরের মধ্যে যদি বাচ্চা নাহয় তাহলে আমরা তাকে বন্ধ্যাত্ব বলতে পারি। বন্ধ্যাত্বের পেছনে অনেক কারণ থাকে, যার অনেক কারণ অজানাই থেকে যায়। জানা যায় এমন কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে অতিরিক্ত ওজন। এর কারণে পলিসিস্টিক ওভারিসহ ঋতু¯্রাব অনিয়মিত হতে পারে। সেই সাথে অনেকসময় বন্ধ্যাত্ব পারিবারিক কারণেও হতে পারে। তিনি আরো বলেন বন্ধ্যাত্বের হার কমাতে নারীদের সাধারণত ৩০ বছরের মধ্যে বাচ্চা নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে এবং ওজনের দিকে খেয়াল রাখতে হবে, খাবার এবং এক্সারসাইজ নিয়মিত করতে হবে। ডাক্তারের কাছে নিয়মিত চেকআপ করাতে হবে। সর্বোপরি সচেতন হতে হবে সবাইকে।

Spread the love

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here