আমাদের সম্পর্কে
আমাদের লক্ষ্য
উদ্দেশ্যসমূহ
কক্সবাজার জেলার নতুন প্রজন্ম,বিশেষ করে কিশোর-কিশোরীর
মধ্যে জ্ঞান চর্চার সুযোগ তৈরি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধকরণ, নৈতিক-সামাজিক মূল্যবোধসম্পন্ন, দক্ষ তরুণ সমাজ প্রতিষ্ঠায় তথ্য ও যোগাযোগের সুযোগ তৈরি করা।
১. কক্সবাজারের কিশোর-কিশোরী, তরুণযুবাদের মধ্যে তথ্য-প্রযুক্তির অবাধ সুযোগকে জনপ্রিয় করা এবং দক্ষতা তৈরিতে সহায়ক শক্তি হিসেবে ভূমিকা রাখা।
২.স্থানীয় জনগণকে রেডিও’র কার্যক্রমে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে তাদের জীবন bমানের পরিবর্তন করা।
৩. বাল্যবিয়ে ও পারিবারিক নির্যাতন প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি কিশোরী ও নারীর যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি ও সেবা পেতে সহায়তা করা।
৪.মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিকাশ, সম্প্রীতি ও মানবাধিকার, নারী পুরুষের মধ্যে সমতা এবং বৈষম্যহীন ন্যায্যতাভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় নতুন প্রজন্মের মধ্যে ইতিবাচক মূল্যবোধ গড়ে তোলা।
৫.প্রাণ-প্রকৃতি, পাহাড়-সমুদ্র ও জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে স্থানীয় জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরি ও তাদের সুরক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা রাখতে উদ্বুদ্ধ করা।
৬.বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠির খাদ্য, কৃষি, মৎস্য, বাস্তুসংস্থান ইত্যাদির ওপর যেসমস্ত প্রভাব পড়ে সেগুলো মোকাবেলায় তাদের সচেতনতা ও সক্ষমতার বৃদ্ধিতে সহায়তা করা।
৭.বিভিন্ন প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগের কারণে প্রাণ-প্রকৃ তির ক্ষয়-ক্ষতি কমাতে সতর্কবার্তা, দুর্যোগ পূর্ববতী, দুর্যোগকালীন ও পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে জানানো।
৮. স্থানীয় তরুণ যুবাদের মধ্যে মাদক সেবন, পাচার ও ব্যবসাসহ অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাÐে যাতে জড়িত হতে না পারে সেজন্য বিভিন্ন জ্ঞান, সাংস্কৃতিক কর্মকাÐে সম্পৃক্ত হতে উদ্বুদ্ধ করা।
৯.সেবাদানকারী বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার সঙ্গে সাধারণ মানুষের সংযোগ স্থাপন এবং যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করা যাতে তারা প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ, সেবা ও ঋণ সুবিধা পেতে পারে। পাশাপাশি স্থানীয় উদ্যোক্তা বিশেষকরে তরুণ ও নারী উদ্যোক্তা তৈরির সুযোগ সৃষ্টি।
বাস্তবায়ন কৌশলসমূহ
১.সম্প্রচার এলাকার জনগোষ্ঠীদের নিয়ে শ্রোতাক্লাব তৈরি করা। পাশাপাশি শ্রোতাদের নিয়ে অনুষ্ঠান তৈরি ও সম্প্রচার যার মাধ্যামে তাদের জীবনমানের পরিবর্তন হবে।
২.শ্রোতাক্লাবগুলো একজন শ্রোতা ফিডব্যাক অফিসারের তত্ত¡াবধানে পরিচালিত হবে। শ্রোতাদের কাছ থেকে প্রাপ্ত পরামর্শ/ফিডব্যাকের ভিত্তিতে অনুষ্ঠান পরিকল্পনা, নির্মাণ ও সম্প্রচার করা হবে।
৩. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসমূহ ব্যবহারের মাধ্যমে একটি কিশোর-যুবা শ্রেণী নিয়ে একটি অনলাইন নেটওয়ার্ক তৈরি করা, যারা বিভিন্ন সামাজিক ইস্যুতে সোচ্চার হবে এবং মানবাধিকার রক্ষায় দক্ষ কর্মী হিসেবে ভূমিকা রাখবে।
৪.সম্প্রচার কার্যক্রম সরাসরি অনলাইনে শোনা যাবে। এছাড়া নিজস্ব ওয়েবসাইট ও ফেইসবুক পেইজে মেইনটেইন করা হবে।
৫. স্থানীয় সরকার, স্থানীয় প্রশাসনের বিভিন্ন কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ত করে অনুষ্ঠান নির্মাণ ও সম্প্রচার করা হবে। যার মাধ্যমে স্থানীয় মানুষের সাথে যোগাযোগ বৃদ্ধি হবে।