১৯৮০ সাল থেকে জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থা (UNWTO) এ দিবসটি পালন করে আসছে। পর্যটনের গুরুত্ব, সংস্কৃতির বিনিময়, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং পরিবেশ সংরক্ষণে পর্যটনের ভূমিকা তুলে ধরাই এ দিবসের মূল উদ্দেশ্য।
একজন পর্যটক জানান, কক্সবাজার নিরিবিলি সময় কাটানো এবং পরিবারের সাথে ভ্রমণের জন্য দারুণ একটি স্থান। এখানে রয়েছে অসংখ্য দর্শনীয় জায়গা, বিশেষ করে মেরিন ড্রাইভ রোড। পাহাড় আর সমুদ্রের অসাধারণ মিলন উপভোগ করতে পর্যটকেরা সেখানে ভিড় জমায়।
পর্যটনকেন্দ্রিক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত অসংখ্য মানুষ কক্সবাজারে জীবিকা নির্বাহ করছেন। স্থানীয় ব্যবসায়ী জনাব হুমায়ুন মোস্তফা হিমু জানান, পিক সিজনে পর্যটকদের জন্য বিশেষ ছাড় রাখা হয়। বিশেষত ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ২০% থেকে ৫০% পর্যন্ত ডিসকাউন্ট দেওয়া হয়। তিনি পরামর্শ দেন, কক্সবাজার ভ্রমণে আসার আগে অবশ্যই হোটেল-মোটেল বুকিং নিশ্চিত করতে, যাতে কোনো চালক বা দালালের মাধ্যমে প্রতারণার শিকার না হতে হয়।
সবশেষে টেকসই পর্যটন নিয়ে মতামত জানান সুশীল সমাজের প্রতিনিধি জনাব নুরুল ইসলাম। তিনি বলেন, গত ১০০ বছরে সৈকতের দৈর্ঘ্য প্রায় দুই কিলোমিটার বেড়েছে। ভবিষ্যতে যদি এ সৈকত আরও সম্প্রসারিত করা যায়, তবে পর্যটন খাতকে আরও ব্যাপকভাবে কাজে লাগানো সম্ভব হবে এবং দেশ অর্থনৈতিকভাবেও লাভবান হবে।